গাজী শাহনেওয়াজ

  ০৯ জানুয়ারি, ২০১৯

সরকারের প্রথম দিনে মন্ত্রীদের প্রত্যয়

দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়া নতুন সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ দুর্র্র্নীতি দমন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা। শপথের পর সংসদীয় দলের প্রথম সভায় নিজ দলীয় এমপিদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ক্ষমতাকে অর্থ অর্জনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। সুশাসনের কথা মুখে উল্লেখ না করলেও এমপিদের সতর্ক করে বলেছেন, আপনারা শুধু নৌকা মার্কার এমপি নন; জনগণের এমপি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সুর মিলিয়ে তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা বলেছেন, আগামীর বাংলাদেশ হবে ‘দুর্নীতিমুক্ত এবং নীতি থাকবে জিরো টলারেন্স’। পাশাপাশি অর্থনৈতিক ও গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে দুর্নীতি দমনে কঠোর থাকার অঙ্গীকার করেছেন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীরা।

এদিকে নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেড পাওয়া আওয়ামী লীগ দুর্নীতি হটিয়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠার যে কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে, যা প্রশংসনীয় বলে মনে করছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। গতকাল প্রথম কর্মদিবসে সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমি নিজে দুর্নীতি করি না, অন্যকেও এ কাজে প্রশ্রয় দেব না। এ ক্ষেত্রে আমার মন্ত্রণালয়ের নীতি হবে, জিরো টলারেন্স।’ আর বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সমাজসহ সর্বস্তর থেকে সরাতে হবে দুর্নীতি নামক মরণব্যাধিকে। গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘দুর্নীতি ও অনিয়মের জায়গায় শক্তিশালী অবস্থানে বিশ্বাস করি। কেবিনেটের সদস্য হিসেবে দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স থাকবে। তবে গৎবাঁধা অনেক অভিযোগ কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রমাণ হয় না।’

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে দুর্নীতির জঞ্জালকে সমাজ থেকে সরাতে হবে। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ে একটু কিছু হলেই দুর্নাম শুরু হয়ে যায়। আমার প্রচেষ্টা থাকবে এই দুর্নাম ঘোচানোর।’ আর রেলপথ মন্ত্রণালয়কে দুর্নীতি মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন নতুন মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এবার মন্ত্রিসভায় প্রাইম মিনিস্টার শেখ হাসিনা সঠিক লোকদের চয়েস করেছেন। জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েই আমরা কাজ করব, পারফরম্যান্স করব; সেটাই আমাদের অঙ্গীকার।’

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যে উন্নয়নের ধারা চলছে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে সেটা হারিয়ে যাবে। তাই যেকোনো মূল্যে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। তথ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি নিজের জীবনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি সব সময়। লাইফ ইজ ফুল অব চ্যালেঞ্জেস। আমি মনে করি, সব কাজই সমাধানযোগ্য এবং সব কাজই সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় করা সম্ভব।’

এদিকে নতুন মন্ত্রীদের পাশাপাশি দুর্নীতি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় পিছিয়ে নেই খোদ দুর্নীতি দমন কমিশনও (দুদক)। তারা দুর্নীতি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যারা হলফনামায় অসঙ্গতিপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে অভিযান শুরু করবে দুদক। এই প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে গত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দ্বিতীয় মেয়াদে সরকারে এসে উদ্যোগ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিগত দিনে দুর্নীতি দমনে যে চাম্পিয়ন হওয়ার খেতাব পেয়েছিল দেশ; দুদকসহ সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। এটাকে সমাজ থেকে চিরতরে বিদায় জানাতে নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেড পাওয়া আওয়ামী লীগ যে কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে, যা প্রশংসনীয় বলে মনে করছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি তার নতুন মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা সুশাসন ও দুর্নীতি নির্মূলে যে ঘোষণা দিয়েছেন তা প্রশংসার দাবি রাখে। তবে শুরুতে অনেকে দুর্নীতি দমনের কথা বললেও দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বিপরীত চিত্র দেখা যায় কাজকর্মে। এবার আশা করি, শুরুর মতোই শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।’

প্রথম কর্মদিবসে নতুন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের দেওয়া অঙ্গীকার ও চ্যালেঞ্জসমূহ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ যে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে, তা বিরল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু তনয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে রোল মডেল ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের চালিকাশক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন। এখন দুর্নীতি দমন ও সুশাসন নিশ্চিত সম্ভব হলে আগামীর বাংলাদেশ হবে সোনার বাংলাদেশÑ এমনটাই জনপ্রতিনিধিদের প্রত্যাশা।

আন্দোলনের নামে নাশকতা হলে শক্ত হাতে দমন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বিএনপি যদি আন্দোলনের নামে কোনো নাশকতার চেষ্টা করে তাহলে শক্ত হাতে তা দমন করা হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যে উন্নয়নের ধারা চলছে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে সেটা হারিয়ে যাবে। তাই যেকোনো মূল্যে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। বিএনপির আন্দোলনের বিষয়ে তিনি বলেন, তারা একটি রাজনৈতিক দল। তাই তারা রাজনীতি করতে পারে। তবে নাশকতা, অগ্নিসংযোগ এ দেশের মানুষ পছন্দ করে না। এর আগেও তারা এ ধরনের আন্দোলন করে ব্যর্থ হয়েছে। জনসম্পৃক্ত নয়, এমন আন্দোলন যদি বিএনপি করে তাহলে তারা আরো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। মাদকমুক্ত সমাজ গঠনের পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এটা আমাদের চলমান প্রক্রিয়া। জঙ্গি, সন্ত্রাস দমন ও মাদককে আমরা জিরো টলারেন্সের (শূন্য সহনশীলতা) কথা বলেছিলাম। আমরা সবগুলোই কিছুটা কন্ট্রোল করেছি। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে, আশা করি আমরা সামনের দিনগুলোতে মাদককে নিয়ন্ত্রণ করতে পারব।’ তিনি আরো বলেন, ‘মাদককে নিয়ন্ত্রণ আমাদের করতেই হবে, তা না হলে আমাদের মেধা ও স্বপ্ন হারিয়ে যাবে।’

দুর্নীতি সরাতে হবে : টিপু মুনশি

বাণিজ্যমন্ত্রী ও সফল ব্যবসায়ী টিপু মুনশি বলেন, দুর্নীতি সরাতে তো হবেই, দুর্নীতি তো অ্যাকসেপটেবল নয়। দুর্নীতি এবং স্থবিরতা কমাতে জনপ্রশাসন সংস্কারে সরকারের পরিকল্পনার কথাও জানান আইন সভার এই সদস্য। তিনি সেই সঙ্গে বলেন, সিভিল সার্ভিসকে ঢালাওভাবে দোষারোপের সুযোগ নেই। তার পরও কিছু দক্ষ লোকের মাঝে কিছু অদক্ষ লোক থেকে যায়। সেটা চিহ্নিত করে দক্ষদের সামনে এগিয়ে নিয়ে আসতে হবে। তবেই সমাজ থেকে দুর্নীতিকে সরানো সম্ভব হবে।

দুর্নীতির অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা : পূর্তমন্ত্রী

দায়িত্ব গ্রহণের পর দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানান দিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে তা অবশ্যই হবে আইনের মধ্যে থেকেই। মন্ত্রী বলেন, ‘আমার টিম লিডার প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি করেন না, পছন্দও করেন না। তার দলের সদস্য হিসেবে এ ক্ষেত্রে আমার জিরো টলারেন্স অবস্থান থাকবে। দুর্নীতির কোনো অভিযোগের সারবস্তু থাকলে তার সমাধানই শুধু নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, যাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে তা অবশ্যই হবে আইনের মধ্য থেকে।’

শিক্ষার সাফল্য সুসংহত করতে চাই : দীপু মনি

শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সবাইকে নিয়ে একযোগে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। তখন তার পাশে ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। শিক্ষামন্ত্রী তাকে দেখিয়ে বলেন, তারা দলেও ভালো টিম। এখানেও সবাই মিলে একটি টিম হিসেবে কাজ করবেন। শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্তব্য করেছেন, এটা ক্ষমতা নয়, দায়িত্ব। আমরা সবাই দায়িত্বশীল আচরণ করব। এই অঙ্গীকার করব, যোগ করেন শিক্ষা উপমন্ত্রী।

রেলকে দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে : সুজন

রেলপথমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, বর্তমান সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে, সেই অনুযায়ী রেলকেও দুর্নীতিমুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ সময় রেলের চলমান প্রকল্পগুলো নির্ধারিত সময়ে সম্পন্ন করতে কাজ করবেন বলে জানান তিনি। রেলপথমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। রেলওয়ের চলমান প্রকল্পগুলোকে নির্ধারিত সময়ে শেষ করার ব্যাপারে কাজ করবেন তিনি। এ ছাড়া অধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে আলাদা উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

মন্ত্রী বলেন, ‘গত ১০ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নিজেদের আত্মনির্ভরশীল হওয়ার চেষ্টায় এগিয়ে চলেছি। আমরা এখন উন্নত দেশের লক্ষ্যে আগাচ্ছি। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে আমরা সকলেই কাজ করে যাচ্ছি।’ মন্ত্রী এ সময় আরো বলেন, রেলকে যুগোপযোগী উন্নয়নে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন তিনি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কানেকটিভিটি বাড়ানোর বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।

হজের বিষয়ে আরো ভালো করতে চাই : ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

টেকনোক্র্যাট কোটায় দায়িত্ব পাওয়া ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আবদুল্লাহ বলেছেন, হজের ব্যাপারে (হজযাত্রা) কোনো কথা হোক, তা তিনি চান না এবং এটা তিনি হতে দেবেন না। বলেন, অতীতের সব বছরের চেয়ে ভালো করতেই হবে। আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক আবদুল্লাহ মনে করেন, যার যার ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করতে দেওয়াই হচ্ছে ধর্মনিরপেক্ষতা।

‘ভালো কিছু’ দেখানোর প্রতিশ্রুতি জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর

ভালো কিছু দেখানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। বলেন, অতীতের ‘ভুলত্রুটি’ শুধরে দক্ষ জনপ্রশাসন গড়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।

জনপ্রশাসনের নিয়ন্ত্রণকারী এ মন্ত্রণালয়কে কতটা শক্ত হাতে সামলাতে পারবেনÑ এমন প্রশ্নে ফরহাদ বলেন, ‘আমার মাথার ওপর আছেন প্রধানমন্ত্রী। আশা করি, তার সহযোগিতায় সবগুলো বিষয়ই আমরা সুন্দরভাবে দেখতে পারব, এখানে কোনো সমস্যা হবে না।’ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী চান এই প্রশাসন অত্যন্ত গতিশীল হবে, অত্যন্ত দক্ষ হবে এবং জনবান্ধব হবে, যাতে গ্রামের সাধারণ মানুষ পর্যন্ত জনপ্রশাসনের সেবাগুলো অত্যন্ত সহজ ও সাবলীলভাবে পেতে পারে। সেজন্য আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা আছে, সেটা সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন করাই আমাদের কাজ হবে।’ জনপ্রশাসনে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ফরহাদ বলেন, ‘আমাদের কাজে যদি কোনো অন্তরায়, বাধা বা ত্রুটি থাকে, তবে প্রথম কাজ হচ্ছে সেগুলো দূর করা। সাংবাদিকরা ত্রুটিগুলো তুলে ধরলে আমরা অবশ্যই দ্রুত পদক্ষেপের ভিত্তিতে সমাধান করব।’

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close