রায়হান আহমেদ তপাদার

  ২৫ জুন, ২০১৮

বিশ্লেষণ

পুণ্য ছাড়া জ্ঞান বিপজ্জনক

গ্রিক সভ্যতার স্বর্ণযুগে আবির্ভূত হয়েছিলেন সক্রেটিস, প্লেটো ও অ্যারিস্টটল। তারও কিছুটা আগ থেকে এবং সক্রেটিস-প্লেটোর সমকালেও গ্রিসে সোফিস্ট নামে একদল পেশাদার শিক্ষকের আবির্ভাব হয়েছিল। সোফিস্ট শব্দের আভিধানিক অর্থ জ্ঞানী বা বিদ্বান। তবে তারা ছিলেন ভ্রাম্যমাণ বিদ্যা ব্যবসায়ী। বলা চলে, কোচিং ব্যবসার আদিগুরু। এই সোফিস্ট সম্প্রদায়ের বিদ্যা ব্যবসায়ীরা নিজেদের সর্ববিদ্যায় পারদর্শী বলে দাবি করতেন এবং প্রচার করতেন, তাদের কাছে যে শিক্ষার্থী আজ আসবে, পরদিন থেকেই তারা তাকে এক ভিন্ন মানুষে রূপান্তরিত করে তুলতে সক্ষম। তারা ছিলেন ব্যাপক পরিমাণে বাগ্মী, ক্ষুরধার যুক্তিবাদী এবং যুগোত্তীর্ণ স্মার্ট প্রকৃতির শিক্ষক। কিন্তু আগেই বলেছি, জ্ঞানদান ছিল তাদের কাছে নিছক জীবিকা অর্জনের একটি মোক্ষম উপায়। কোনো স্থায়ী আদর্শ, সর্বজনীন মানবকল্যাণ তাদের বিবেচনায় ছিল না। জ্ঞান, সত্য, নৈতিকতা বা মূল্যের কোনো বস্তুগত মানদ-ে তারা বিশ্বাস করতেন না। ব্যবসায় সফল হতে কোনো বাছ-বিচারহীন ব্যবসায়ী যেমন চাহিদামাফিক পণ্যের জোগান নিশ্চিত করে মুনাফা অর্জনে তৎপর থাকেন, তৎকালীন গ্রিসের সোফিস্টরাও শিক্ষা বা বিদ্যাকে পণ্য বানিয়ে অধিক লাভবান হওয়ার লালসায় ব্যস্ত থাকতেন। তাদের দক্ষতা ছিল ঈর্ষান্বিত। অন্যদিকে তখনকার গ্রিসীয় তরুণ শিক্ষার্থীদের বিদ্যার প্রতি আকর্ষণও ছিল দুর্নীবার। সব মিলিয়ে সোফিস্টদের ব্যবসা ছিল জমজমাট। গ্রিসে তখন উদীয়মান নগররাষ্ট্রের শাসনকাজে অংশগ্রহণের জন্য বাগ্মিতার দরকার হতো।

তা ছাড়া নানা রকম বাছবিচারহীন দক্ষতা অর্জনের দ্বারা বৈষয়িক জীবনে লাভবান হওয়ার নিমিত্তে তরুণসমাজের এক বিরাট অংশ সোফিস্টদের মোটা অঙ্কের অর্থ দিয়ে সংশ্লিষ্ট দক্ষতা অর্জন করে সফল হওয়ার চেষ্টা করত। কিন্তু সফলতাই যে জীবনের জন্য সর্বদা কাক্সিক্ষত কিনা, নাকি জীবনের সার্থকতা আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সে বিষয়ে সোফিস্ট এবং তাদের কাছে শিক্ষাগ্রহণে আগ্রহী তরুণদের অনেকেই ছিল বেখবর। সক্রেটিস, প্লেটো প্রমুখ মনীষী এসব প্রসঙ্গে তরুণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার মহৎ উদ্যোগ নিলেন। তারা দেখাতে চেষ্টা করলেন, বৈষয়িক সফলতাই শিক্ষার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত বিবেচনা হতে পারে না। প্রাচীন গ্রিস ছেড়ে এবার সমসাময়িক বিশ্বের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখা যাবে, বিদ্যা বা শিক্ষা এখন অনেকটা পণ্য হিসেবেই পরিগণিত হচ্ছে। আর এ পণ্যের বাজার এবং বহুমুখিতাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিদ্যার রয়েছে অগণিত ধরন। আর বিদ্যা-ব্যবসায়ীর সংখ্যাও বেড়েছে ব্যাপক। সক্রেটিসদের যুগে যে সোফিস্টরা নগরে নগরে জ্ঞানের সওদা নিয়ে ঘুরত, তাদের সংখ্যা ছিল হাতেগোনা কয়েকজন। তা ছাড়া তাদের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক সাপোর্ট ছিল না। আর আজকের দিনে নব্য সোফিস্টদের সংখ্যা বেড়েছে ব্যাপকভাবে এবং তাদের রয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক সাপোর্ট। অন্যান্য পণ্য বিক্রির জন্য যেমন আউটলেট থাকে, তেমনি বিদ্যা বা শিক্ষা বিক্রির জন্যও আজকের দুনিয়ায় নানা রকম দোকানসদৃশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে। এসব বিদ্যা বিক্রয়কেন্দ্রে উচ্চমূল্যে নানা রকম বিদ্যা বিপণন করা হয়।

অনেক ডিগ্রিধারী মেধাশ্রম-বিক্রয়কারী নব্য সোফিস্টের দল সেখানে চাহিদামাফিক বিদ্যা বিক্রি করছেন। আর যেসব প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র করে এসব ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে, সেসব বিপণনকেন্দ্রের মালিকদের অনেকেই নিতান্ত বণিক সে যে পর্যায়ের পণ্যেরই জোগানদাতা হোক না কেন। বিদ্যা ব্যবসায় অধিক মুনাফা দেখে তাদের অনেকে এ ক্ষেত্রে ইনভেস্ট করে থাকেন। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা অর্থের বিনিময়ে এমন সব বিদ্যা গ্রহণ করছে, যা গ্রহণ করা বা ধারণ করার যোগ্যতা তাদের নেই। কিন্তু ঠিকই তারা সার্টিফিকেট নিয়ে বের হচ্ছে। ফলে তারা যখন বাস্তব জীবনে বিদ্যা প্রয়োগ করতে যাবে, তখন নিজেরা লজ্জিত হবে; অন্যদিকে অপর মানুষও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আবার যারা নিছক ব্যবহারিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিদ্যা বিতরণ করেন, এমন কোনো সোফিস্ট শিক্ষক শিক্ষার্থীদের এমন কুশিক্ষা প্রদান করতে পারেন, যার দ্বারা ওই শিক্ষার্থীদের জীবন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হবে সমাজ ও জাতি। জার্মান কবি গ্যোতের বিশ্ববিখ্যাত নাট্যকাব্য ‘ফাউস্ট’ শুরু হয়েছে সংশয়-সন্দেহে দোদুল্যমান বহুবিদ্যায় পারদর্শী এক প-িত ফাউস্টের বিরক্তিপূর্ণ বিষোদ্গার দিয়ে। অর্জিত নানামুখী বিদ্যার কার্যকারিতা নিয়ে বিব্রত ফাউস্ট বলেন, ‘করেছি দর্শন পাঠ তীব্র কৌতূহলে কিংবা আইনশাস্ত্র চিকিৎসার গুপ্ত সারৎসা শ্রমে অধিকারে এনেছি আমার-ডুবুরির মতো ডুবে ধর্মতত্ত্ব করেছি মন্থন-কানাকড়ি মূল্যহীনÑএসব স্বেদসিক্ত অন্তরের শ্রম-এখনো আগের মতো রয়েছি নির্বোধ।’ ফাউস্ট তার অর্জিত বিদ্যার সার্থকতা খুঁজে ফিরছিলেন। এটি শুধু ফাউস্টের অন্বেষণ নয়, যুগ যুগ ধরে প্রত্যেক বিদ্যার্থীর মনে তার অর্জিত জ্ঞানের সার্থকতার প্রশ্নটি একান্তই প্রাসঙ্গিক।

বিদ্যার এই সার্থকতার সঙ্গে জড়িত রয়েছে নানা প্রশ্ন-কী শিখব, কার কাছ থেকে শিখব, কীভাবে শিখব, কেন শিখব এবং শেখার পরে সেই বিদ্যা কেমন করে ব্যবহার করবÑএসব প্রশ্ন বিদ্যাশিক্ষার সঙ্গে খুবই গুরুত্বপূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট। এসব প্রসঙ্গের যথার্থ নিষ্পত্তি বা স্বচ্ছতা ছাড়া কোনো বিদ্যাই মানবজীবনের জন্য যথার্থভাবে মঙ্গলজনক হতে পারে না; ফাউস্টের বেলায়ও হয়নি। তার জীবনে নেমে এসেছিল ভয়ংকর পরিণতি। সেই পরিণতির কথা একটু পরে বলব। আপাতত এই জার্মান চিরায়ত শিল্পকর্মের দ্বারা বিদ্যার ভয়াবহতা ব্যাখ্যা স্থগিত রেখে একটু গ্রিক ক্লাসিকের দিকে নজর দেওয়া যাক। প্লেটোর বিভিন্ন ডায়ালগ গ্রন্থে জ্ঞানবিষয়ক তার চিন্তা প্রকাশিত হয়েছে। সেসব ডায়ালগের সিংহভাগে সক্রেটিস হচ্ছেন কেন্দ্রীয় চরিত্র। প্লেটো এ ধরনের একটি সক্রেটিসীয় ডায়ালগের নাম দিয়েছেন ‘সোফিস্ট’। একটি নাটকীয় ঘটনা দিয়ে এই ডায়ালগ গ্রন্থটির সূচনা হয়েছে, তা হলো হিপোক্রিটিজ নামের সক্রেটিসের এক শিষ্য একদা খুবই ভোরবেলা সক্রেটিসের দরজায় ব্যস্তভাবে শব্দ করে তাকে জাগিয়ে তোলেন। সক্রেটিস তার এই শিষ্যের উদগ্রীবের কারণ জানতে চাইলে তিনি জানালেন, সোফিস্টদের প্রধান গুরু প্রোটেগোরাস তাদের শহরে এসেছেন। তার সান্নিধ্যে গিয়ে বিদ্যাগ্রহণের জন্যই তিনি এতটা উদগ্রীব। তিনি তাকে শিষ্য হিসেবে গ্রহণ করেন কি না অথবা তাকে যে উচ্চহারে ফি দিতে হয় সেই পরিমাণ টাকা তার জোগাড় হবে কি নাÑএসব দুশ্চিন্তা নিয়েই সে সক্রেটিসের কাছে এসেছে। সক্রেটিস তার শিষ্যকে জ্ঞানের প্রতি আকর্ষণের জন্য ধন্যবাদ জানালেও সে প্রোটেগোরাসের কাছ থেকে কী বিদ্যা অর্জন করবে, কীভাবে অর্জন করবে, কেনইবা সেই বিদ্যা জরুরি, এই বিদ্যা দিয়ে বাস্তবে কোন ফল লাভ করবে ইত্যাদি প্রশ্ন করা শুরু করলেন।

সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন করলেন প্রোটেগোরাস বা সোফিস্টদের প্রকৃতি নিয়ে এবং একটা পরিষ্কার করতে চেষ্টা করলেন, বিদ্যাশিক্ষা মানুষের অন্তরকে প্রভাবিত করে; অন্তরের ওপর মানুষের প্রকৃতি নির্ভর করে। যার কাছে বিদ্যা শিক্ষার জন্য শিষ্যত্ব বরণ করা হয়, তাকে নিজের আত্মাকেই সমর্পণ করা হয়। তাই বাছবিচারহীনভাবে বিদ্যা ক্রয় করলেই চলবে না। এক্ষেত্রে ঝুঁকির বিষয়টি মনে রাখতে হবে। জ্ঞান ব্যবসায়ী প্রোটেগোরাস প্রমুখ সোফিস্টের উদ্দেশে সেক্রেটিস তার শিষ্যকে বলেন, ‘যারা নগরী থেকে নগরীতে বিদ্যার পসরা নিয়ে ছুটে চলে এবং যারাই চায় তাদের কাছে খুচরা বিক্রি করার চেষ্টা করে, তারা তাদের অর্জিত বিদ্যার ভূয়সী প্রশংসা করে; কিন্তু প্রিয় হিপোক্রিটিজ, এমনও হতে পারে যে, তাদের কাছে বিক্রি করার মতো যেসব পণ্যসামগ্রী (বিদ্যা) আছে, আত্মার ওপর সেসব সামগ্রীর প্রভাব সম্পর্কে তারা নিজেরাও অনেক ক্ষেত্রে অজ্ঞ। সক্রেটিস তার শিষ্যকে দেখাতে চেষ্টা করেন, সে অন্য কোনো পণ্য ক্রয় করতে গেলে যেমন সতর্ক থাকে, বিদ্যা ক্রয়ের ক্ষেত্রে তার চেয়ে বেশি সচেতন থাকা দরকার। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘বিদ্যা কেনার ক্ষেত্রে যে ঝুঁকি দেখা দেয়, তা অন্য কোনো পণ্যসামগ্রী কেনার ঝুঁকির চেয়ে বেশি। তুমি যখন খাদ্য ও পানীয় ক্রয় কর, তখন তুমি কোনো দোকান বা গুদাম থেকে কোনো একটি পাত্রে করে তা বয়ে নিয়ে যেতে পার, আর তা খেয়ে বা পান করে তা শরীরে গ্রহণ করার আগে বাড়িতে জমা করে রাখতে পার; আর তুমি কী খাবে, পান করবে, আর কী খাবে না, কতটুকু খাবে, কখন খাবে, সেসব ব্যাপারে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পার। সে জন্যই বলছি, এসব পণ্য ক্রয় করার ক্ষেত্রে তেমন একটা ঝুঁকি নেই।

কিন্তু জ্ঞান বা বিদ্যা তো কোনো পাত্রে করে বহন করে নিয়ে যাওয়া যায় না। যখন তুমি তা গ্রহণ কর, তখন অবশ্যই তা সরাসরি আত্মায় গ্রহণ করতে হয়। আর ওই জ্ঞান বা বিদ্যাশিক্ষা করে বা গ্রহণ করে তুমি যখন ফিরে যাও, তখন উপকৃত হয়ে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ফিরে যাও। চারদিকে কিলবিল করছে সোফিস্ট, তাই শিক্ষার্থীদের সতর্ক হতে হবে। গুরু নির্বাচনে ভুল করলে তাদের জীবনে দুর্গতি নিশ্চিত। শিক্ষকতা শুধুই একটি পেশা, নাকি সেবামূলক মহৎকর্ম এ নিয়ে একসময় বিতর্ক চলত। এখন তার সঙ্গে আরো একটু যোগ হয়েছে, তা হলো এটা এখন ব্যবসাও বটে। ভোগলিপ্সু পুঁজিবাদী বিশ্বের অন্য অনেক পণ্যের ব্যবসার চেয়ে তুলনামূলকভাবে বিদ্যাশিক্ষা নামের পণ্যের ব্যবসা বেশ জমজমাট। এই বাজারে যেসব শিক্ষক এখনো ব্যবসায়ী হতে পারেননি বা হতে চান না, তাদের দুর্গতির শেষ নেই। তাদের অর্থ নেই, প্রভাব নেই, শিক্ষা প্রশাসনে বড় কোনো পদপদবি নেই। তাদের প্রমোশন আটকে যায়। চাকরি থাকে হুমকির মুখে। শিক্ষার্থীদের একটি অংশও মনে মনে তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করলেও ক্ষমতাসীন সোফিস্টদের প্রতি তাদের বাহ্যিক অবস্থান অনেক ক্ষেত্রেই প্রদর্শন করে। অনেকেই সোফিস্ট গুরুদের অনুকরণে বিদ্যাকে ব্যবসায়িক উন্নতির উপায় হিসেবে বিবেচনা করে জ্ঞান ও বৈষয়িক সফলতাকে এক করে ফেলে। বিদ্যার সঙ্গে বা জ্ঞানের সঙ্গে সার্থকতার তথা উচ্চতর মানবিক সার্থকতাকে অনেক শিক্ষার্থীই আজ বিবেচনা করতে পারে না। তাই ব্যবসায়িক মন নিয়ে বিদ্যাকে পণ্য হিসেবে ক্রয় করে অধিক দামে বিক্রির উদ্যোগ ব্যর্থ হলে বা ব্যবসাসফল না হলেই তারা হতাশায় নিমগ্ন হয়ে পড়ে। ফাউস্টের মতো সংশয়ী হতাশ ও বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়ে।

জীবনের সার্থকতা ভুলে যারা শুধুই পার্থিব সাফল্যের জন্য নীতিনৈতিকতা বা আদর্শবর্জিত বৈষয়িক সফলতার নিমিত্তে তথাকথিত সোফিস্ট শিক্ষাগুরুর কাছে সবক নিতে ব্যস্ত হয়, তাদের ফাউস্টের দুঃখজনক পরিণতির কথা চিন্তা করা উচিত, যে পার্থিব উন্নতির জন্য মেফিস্টোফেলিস নামের শয়তানের কাছে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল পরবর্তী জীবনের আত্মাকে বন্ধক রেখেছিল। মানবজীবনের সার্থকতাই বিদ্যাশিক্ষার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। তাই যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান থেকে মামুলি পণ্যের মতো করে শুধু বৈষয়িক উপযোগিতাকে বিবেচনায় এনে বিদ্যা ক্রয় করা কাম্য হতে পারে না। এমনকি তা বাস্তব জীবনে ভয়ংকর মন্দ ফলও প্রদান করতে পারে। পণ্য নয়, জ্ঞান বা বিদ্যাকে তারা পুণ্যের সঙ্গে তুলনা করতেন।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও যুক্তরাজ্য প্রবাসী

[email protected]

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist