reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ২৯ আগস্ট, ২০১৮

উচ্চশিক্ষায় ‘মহাকাশ আইন’ অন্তর্ভুক্তির আহবান

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সুফল ও বৈশ্বিক উন্নয়নে বাংলাদেশের অবস্থান আরো সুদৃঢ় করতে স্পেস ল’ তথা মহাকাশ আইনে জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছেন, ৫৭তম হিসেবে দেশ হিসেবে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে ঠিকই, কিন্তু ‘মহাকাশ আইন’ নিয়ে গবেষণার পরিধি অনেকাংশেই অসম্পূর্ণ থেকে গেছে। উচ্চশিক্ষায় এ-সংক্রান্ত পাঠ্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করে সেই চাহিদা পূরণ সম্ভব। গ্রিন ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ ১৭ আগস্ট শুক্রবার আয়োজিত ‘স্পেস ল’: ইমিøকেশন ইন ডেভেলপিং কান্ট্রিস’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে উপস্থিত বক্তারা এসব কথা বলেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সামদানী ফকিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জার্মান কোলন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অফ এয়ার এয়ার এ্যান্ড স্পেস ল’-এর অধ্যাপক স্টিফান হোবে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ফৈয়াজ খান, বিটিআরসি কমিশনার আমিনুল হাসান, প্রথম আলোর যুগ্ম-সম্পাদক মিজানুর রহমান খান, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. পারভেজ আহমেদ প্রমুখ। সেমিনারে অধ্যাপক স্টিফান হোবে বলেন, বাংলাদেশকে যদি মহাকাশের সুফল পেতে চায়; তবে অবশ্যই এ-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তিসমূহে অনুসাক্ষর করতে হবে। পাশাপাশি মাহাকাশ বিষয়ক দেশিয় আইন প্রণয়ন করাও জরুরি।

বিভাগীয় চেয়ারম্যান ড. পারভেজ আহমেদ উচ্চশিক্ষায় মহাকাশ আইন অন্তর্ভুক্তি এবং এ-সংক্রান্ত কারিগরি শিক্ষা প্রদানের আহ্বান জানান। সেমিনারে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এবং মহকাশে বাংলাদেশের স্পেস নিয়ে বাংলাদেশের করণীয়-সক্রান্ত বিভিন্ন দিক উঠে আসে।

প্রসঙ্গত, গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘স্পেস ল’-এর ওপর বিশেষ কোর্স এবং এ সংক্রান্ত একটি সেন্টার চালু রয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close