জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমরা আজ গর্বিত, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে আমরা আমাদের তথ্য প্রযুক্তি ও যোগাযোগ ব্যবস্থার বৈপ্লবিক পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এসব গবেষক আগামীতে তথ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে শিক্ষার উৎকর্ষ করবে। অন-ক্যাম্পাস এমএএস ইন লাইব্রেরি অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্স প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী গবেষকদের এই ফলাফল শুধু ডিগ্রি অর্জন নয়, জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনি করি।’ সেমিনারে আরো বক্তব্য দেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ডিন প্রফেসর ড. মো. আনোয়ার হোসেন ও কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্রের ডিন মোহাম্মদ বিন কাশেম ও রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন। বিশেষজ্ঞ মতামত দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রফেসর ড. মো. নাসিরউদ্দিন মুন্সী। ১৪ ও ১৫ মে সোম ও মঙ্গলবার এ সেমিনারের প্রথম দিন ৯টি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। বিশেষজ্ঞ মতামত দেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড লাইব্রেরি স্টাডিজ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. দিলারা বেগম। উল্লেখ্য, প্রফেসর ড. মো. নাসিরউদ্দিন, ডিন, স্নাতকপূর্ব শিক্ষাবিষয়ক স্কুলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে নয়জন গবেষকের দুদিনব্যাপী এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ড. মো. আওলাদ হোসেন, চেয়ারম্যান, একাডেমিক কমিটি, সোশ্যাল সায়েন্সেস, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

"