চট্টগ্রাম ব্যুরো

  ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

সংবাদ সম্মেলনে দাবি

৬৫ দিন মাছ ধরতে না পারলে জেলেরা না খেয়ে মরবেন

‘দীর্ঘ সময় মাছ ধরা বন্ধ থাকার পর আবার ৬৫ দিন মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায় জেলেদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবেÑ এ দুর্ভোগ থেকে জেলেদের বাঁচান। জেলেরা অন্য কাজ করবে তেমন সুযোগ নেই।’ গতকাল সোমবার সামুদ্রিক মৎস্য আহরণকারী বোটমালিক সমিতির সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সামুদ্রিক মৎস্য আহরণকারী ও বোটমালিক সমিতির সভাপতি আমিনুল হক সরকার।

তিনি বলেন, ‘সারা দেশে ৬০ হাজার জেলে মৎস্য আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করে। তার মধ্যে চট্টগ্রামে প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার জেলে এ মৎস্য আহরণের ওপর নির্ভরশীল। একের পর এক নিষেধাজ্ঞা জারি করলে জেলেদের না খেয়ে মরতে হবে।’

সরকারি হিসেবে ১০ হাজার মৎস্য আহরণকারীকে ভাসান জাল দেওয়া হলেও এর প্রকৃত সংখ্যা ৬০ হাজারের অধিক। তাদেরও যদি সরকারি আওতায় নিয়ে আসা হয়, তাহলে সরকার এবং ভাসান জাল ব্যবহারকারী উভয়েই সার্বিকভাবে উপকৃত হবে। কর্ণফুলী নদীর পারের উচ্ছেদের ব্যাপারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে তিনি বলেন, আমরা চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ১৫ বছরের জন্য ফিশারি ঘাটের ইজারা নিয়েছি। কোনো ঘাট বা বাজার না থাকলে জেলেরা কোথায় থাকবে, সে চিন্তা করে সরকার এটি উচ্ছেদ করবে না। কারণ এ ঘাটটিও সরকার থেকে নেওয়া। সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য আহরণকারী ও বোটমালিক সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close