চুম্বনেই সারবে রোগ!
প্রেম-যমুনায় ডুব দেয়া সোজা কথা নয়৷ কিন্তু ভাবসাগরে ডুব দিয়েই মেলে অতলের সেই তল, যেখানে বাস পরম সুখের৷ সুখের এই চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে শৃঙ্গার রসে৷বাৎসায়নের কামসূত্রে নানাবিধ শৃঙ্গারের বর্ণনা আছে৷ যার মধ্যে অন্যতম স্পর্শ৷ ভালবাসার পরশেই দেহের যৌন আকাঙ্ক্ষা সবচেয়ে বেশি বাড়ে৷ বিশেষ করে, যখন দুটি অধর মিলিত হয় প্রণয়ের আশায়৷ এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা৷
সাম্প্রতিককালের এক গবেষণায় উঠে এসেছে ‘কিসপেপটিন’ নামে এক হরমোনের নাম৷ গবেষকদের দাবি, প্রণয়-যুগলের ঠোঁট যখন মিলিত হয় তখন এই হরমোনের ক্ষরণ হয় মানুষের শরীরে এবং শরীরের যৌন চাহিদা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়৷ আর যদি এই যৌনসঙ্গম সফলতা লাভ করে তাহলে ‘হ্যাপি হরমোনে’র ক্ষরণ হয়৷ শরীরের সুখানুভূতি মনকেও শান্তি প্রদান করে৷
অবশ্য চুম্বন সবসময় যৌনতার চরম পর্যায়ে পৌঁছে দেয় না৷ এমন অনেক প্রেমিক-প্রেমিকা রয়েছেন, যারা শুধু চুম্বনেই আটকে থাকেন, শারীরিক সম্পর্ক আর বেশি বাড়ান না৷ গবেষকদের দাবি, কিসপেপটিন হরমোনের মাধ্যমে উপকৃত হন তারাও। কারণ, এই হরমোনের অনেক রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা রয়েছে।
এর ফলে নাকি শরীরের প্রজনন ক্ষমতাও বেড়ে যেতে পারে।
পিডিএসও/হেলাল