reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ২৪ আগস্ট, ২০১৮

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত

সাগরের নীল জলরাশিতে মেতেছে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আসা লাখো দেশি-বিদেশি দর্শনার্থী। কর্তৃপক্ষ বলছে, সমুদ্র স্নানে আসা পর্যটকের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে নেয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

রমজানের ঈদের পর এবার কোরবানির ঈদে দেশি-বিদেশি লাখো পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। পরিবারের স্বজনদের নিয়ে বেড়াতে আসা এসব পর্যটক সমুদ্রসৈকত ছাড়াও ঘুরে দেখছেন মেরিন ড্রাইভ সড়ক, ইনানির পাথুরে সৈকত ও হিমছড়ির ঝর্ণাসহ পর্যটন স্পটগুলো।

সিলেট থেকে আসা রাব্বি নামের একজন জানান, ঈদের আনন্দ করতে কক্সবাজার এসে অনেক ভালো লাগছে। খুবই রোমাঞ্চকর জায়গা। আমাদের জন্য সবাই দোয়া করবেন। সৈকতে আসা ফাতেমা নামের এক নারী পর্যটক জানান, এখানে আসতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আরো অনেকবার এখানে এসেছি। মজা একবার পাইছি বলেই বারবার আসতেছি এই সমুদ্র সৈকতে। সবকিছু মিলিয়ে ভালোই লাগছে।

কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বি বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে কক্সবাজারে আসা পর্যটকদের জন্য আমরা সার্বিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি। সৈকতের প্রত্যেকটা পয়েন্টের পাশাপাশি হিমছড়ি, ইনানি, টেকনাফ, ডুলহাজরা ও বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে আমাদের পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি রয়েছে। পর্যটকরা যেন কোনো দুর্ঘটনার শিকার না হয়, এজন্য আমরা দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছি। পাশাপাশি সাগরে যাতে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে সেজন্য মাইকিং করছি। ভাটার সময় যেন একটা নির্দিষ্ট স্থানে পর্যটকরা গোসল করতে পারে এবং রাতের বেলায় কোনো পর্যটক পানিতে না নামে সে বিষয়েও নজরদারি রাখছি।

তিনি আরো বলেন, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আছেন। আমরা সার্বিক সমন্বয়ের মাধ্যমে পর্যটকদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করছি।

পিডিএসও/হেলাল

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
সমুদ্রসৈকত,ঈদুল আজহা,পর্যটন কেন্দ্র,দর্শনীয় স্থান
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close