গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে বঙ্গবন্ধুর জন্মোৎসব
বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী শিশুদের বেড়ে ওঠার প্রেরণা
শিশুদের অংশগ্রহণে বঙ্গবন্ধুর গল্প, নাচ-গান, আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৮তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উদ্যাপন করেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি পরিবার। জন্মদিনে প্রজন্মের শিশুকে ভবিষ্যতের কর্ণধার হিসেবে গড়ে তুলতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করানোর আহ্বান জানিয়েছেন বক্তারা। শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত বক্তারা এই আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানের বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকিরের সভাপতিত্বে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ফৈয়াজ খান, কোষাধ্যক্ষ ও ছাত্র বিষয়ক পরিচালক মো. শহীদ উল্লাহ্, ডিন অধ্যাপক ড. গোলাম আহমেদ ফারুকী, চেয়ারম্যান কে এম ওয়াজেদ কবির প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, শিশুদের প্রতি অপরিসীম ভালবাসা দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু। তিনি ভাবতেন, নতুন প্রজন্মকে মেধা ও মননের সমন্বয়ে না গড়লে আগামীর ভবিষ্যৎ হিসেবে গড়া যাবে না। আর এ কারণেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। উপাচার্য ড. গোলাম সামদানী ফকির শিশুদের বেড়ে ওঠার পেছনে পরিবারের ভূমিকা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন। উপ-উপাচার্য ড. ফৈয়াজ খান যুবক জীবনে বঙ্গবন্ধুকে কাছ থেকে দেখা ও তাকে নিয়ে নানা আগ্রহের কথা জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন বঙ্গবন্ধু।
এর আগে শিশুদের অংশগ্রহণে ‘বঙ্গবন্ধুর জীবনকথা, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো, ‘আবৃত্তি’ ও ‘চিত্রাঙ্কণ’ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া বিজয়ী শিশুদের হাতে পুরস্কার দেন অতিথিরা। কালচারার ক্লাবের উদ্যোগে পরিবেশন করা হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
পিডিএসও/রানা